আলোকিত বাংলা রিপোর্টঃ ফেনী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সাবেক সদস্য জহিরুল ইসলাম জুয়েল মাত্র ৩৭ বছর বয়সে হঠাৎ করেই চলে গেলেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
তার হঠাৎ এই মৃত্যুতে পুরো ফেনী জেলায় নেমে আসে শোকের ছায়া। ফেইসবুকে ভাসছে জুয়েলের হাসি মাখা ছবি। কেউই মেনে নিতে পারছেন না তার মৃত্যুর বিষয়টি।
১৯ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরের দিকে বুকে ব্যাথা উঠলে ফেনী হার্টফাউন্ডেশনে নিয়ে আসা হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জুয়েলকে মৃত ঘোষণা করেন। হার্ট অ্যাটাক এর কারণে তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
জুয়েল ফেনী কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক ও বর্তমানে ফেনী পৌর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তান রেখে গেছেন।
সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় ফেনীর মিজান ময়দানে নামাজে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় জুয়েলের লাশ।
তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী, ফেনী পৌরসভার মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী, ফেনী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জেলা যুবলীগের সভাপতি দাগনভূঞা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দিদারুল কবির রতন, ফেনী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক
সাধারণ সম্পাদক ফেনী সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ
সম্পাদক শুসেন চন্দ্র শীল, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আহমেদ রিয়াদ আজিজ রাজীব, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তোফায়েল আহমদ তপু, সাধারণ সম্পাদক নুর করিম জাবেদ প্রমুখ।